এম,এ রউফ: ২ মাসেরও অধিক সময় পর শুণ্য থাকা সিলেটের বিভিন্ন আদালতের জিপি-পিপিসহ শতাধিক আইন কর্মকর্তার নিয়োগ সম্পন্ন হয়েছে। বুধবার আইন বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপ সলিসিটর (জিপি-পিপি) সানা মো. মাহরুফ হোসাইন স্বাক্ষরিত এক আদেশে সিলেট আদালতের জিপি, পিপি, এডিশনাল পিপি ও এপিপি পদে সরকারি শতাধিক আইনজীবী নিয়োগ দেওয়া হয়।
এদিকে সিলেটের আদালতের শীর্ষ জিপি ও পিপি পদে দুই যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী এবং আইনকর্মকর্তা বিভিন্ন পদে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বিরোধীতাকারীদের নিয়োগ নিয়ে সিলেটজুড়ে বিতর্ক চলছে। এমনকি প্রকাশিত তালিকা বাতিলের দাবীতে আদালত প্রাঙ্গনে বিএনপিপন্থী আইনজীবীগণ বিক্ষোভ করেছেন। এছাড়া জামায়াতপন্থী আইনজীবীদের পক্ষ থেকে আইন উপদেষ্টা বরাবরে দেয়া হয়েছে স্মারকলিপি।
জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের প্রতিবাদ সমাবেশ:
সিলেট জেলা ও দায়রা জজ আদালতের নিয়োগপ্রাপ্ত পাবলিক প্রসিকিউটর এডভোকেট ফয়েজকে প্রত্যাখ্যান করে প্রতিবাদ সমাবেশ করেছেন জাতীয়তাবাদী আইনজীবি ফোরাম সিলেটের নেতৃবৃন্দ। বৃহস্পতিবার দুপুরে আদালত প্রাঙ্গনে উক্ত প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
ফোরামের সাবেক সভাপতি ও জেলা বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি এডভোকেট আশিক উদ্দিন আশুকের সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট বদরুল আহমদ চৌধুরীর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত প্রতিবাদ সমাবেশে বক্তারা বলেন, সিলেট জেলা ও দায়রা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর পদে নিয়োগপ্রাপ্ত এডভোকেট এ,টি এম ফয়েজ একজন বহুরুপী ও বিতর্কিত ব্যক্তি। তিনি আওয়ামীলীগের রাজনীতি থেকে বিএনপিতে আসলেও বিগত খুনি ফ্যাসিষ্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের দীর্ঘ আন্দোলনে তার ভুমিকা ছিল রহস্যজনক। দলে তার সাংগঠনিক নিস্ক্রিয়তা, অনুপস্থিতি ও দলীয় নেতাকর্মীদের আইনীসেবা প্রদানে তার বিতর্কিত ভুমিকার কারণে একসময় আইনজীবি ফোরামের সভাপতির পদ থেকে তাকে অব্যাহতি প্রদান করা হয়। তিনি দীর্ঘ দুই বৎসর আগে যুক্তরাষ্ট্রের ইমিগ্রান্ট হয়ে স্বপরিবারে স্থায়ীভাবে আমেরিকায় পাড়ি জমান। গত ৫ আগষ্টের খুনি হাসিনার দেশ ছেড়ে পালানোর পর দেশে তিনি পিপি হওয়ার জন্য দৌড়ঝাপ শুরু করেন এবং সংশিষ্টদেরকে ভুল বুঝিয়ে গুরুত্বপূর্ণ পদটি বাগিয়ে নেন। যা সিলেটের আইন অঙ্গনের সর্বস্তরের আইনজীবিদের মর্মাহত করেছে। নেতৃবৃন্দ সংশিষ্ট কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি বিবেচনা করে সিলেটের জেলা ও দায়রা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর পদে নিয়োগপ্রাপ্ত এটি এম ফয়েজকে পরিবর্তনের জোর দাবি জানান।
সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন ও উপস্থিত ছিলেন- জেলা বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক এডভোকেট হাসান আহমদ পাটওয়ারী রিপন, বিএনপি নেতা এডভোকেট আবু তাহের, জেলা যুবদলের সভাপতি এডভোকেট মোমিনুল ইসলাম মোমিন, জেলা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি এডভোকেট সাইদ আহমদ, জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নেতা এডভোকেট এজাজ উদ্দিন, এডভোকেট আল আসলাম মুমিন, এডভোকেট উবাদুর রহমান ফাহমি, এডভোকেট শাহজান সিদ্দিকি, এডভোকেট আয়েশা সিদ্দিকা, এডভোকেট তানভীর আক্তার খান, এডভোকেট নজরুল ইসলাম, এডভোকেট আব্দুল মুকিত অপি, এডভোকেট আলী হায়দার ফারুক এডভোকেট মিজানুর রহমান চৌধুরী, এডভোকেট মাহবুবুর রহমান, এডভোকেট সাজেদুল ইসলাম সজিব্, এডভোকেট মোবারক হোসেন, এডভোকেট লিয়াকত আলী, এডভোকেট রব নেওয়াজ রানা, এডভোকেট নুর আহমদ, এডভোকেট আব্দুল হাই রাজন, এডভোকেট আব্দুর রাজ্জাক খান রাজ, এডভোকেট মুহিদুল হক, এডভোকেট শামিম আহমদ, এডভোকেট জামিলুল ইসলাম জামি, এডভোকেট হাবিব আহমদ, এডভোকেট মঞ্জুর এলাহী সামি, এডভোকেট আব্দুল হালিম রায়হান, এডভোকেট নাজমুল হুদা সাহান, এডভোকেট সাহেদ আহমদ, এডভোকেট মুমিনুল হক, এডভোকেট মোজাক্কির হোসেন, এডভোকেট নাছির উদ্দিন সাদিক, এডভোকেট রুহুল আমীন ও এডভোকেট কামরুল আমিন প্রমুখ।
আইন উপদেষ্টা বরাবরে ল’ইয়ার্স কাউন্সিলের স্মারকলিপি :
সিলেটের জেলা ও মহানগর আদালতসমূহের পিপি-জিপিসহ প্রকাশিত বিতর্কিত তালিকা বাতিলের দাবী জানিয়েছেন বাংলাদেশ ল’ইয়ার্স কাউন্সিল সিলেটের নেতৃবৃন্দ। প্রকাশিত তালিকা বাতিলের দাবীতে আইন উপদেষ্টা বরাবরে স্মারকলিপি দিয়েছেন তারা। বৃহস্পতিবার বিকেলে সিলেটের জেলা প্রশাসকের কাছে উক্ত স্মারকলিপি প্রদান করা হয়।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, সিলেট জেলা আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি এডভোকেট মোঃ শামছুল হক, বাংলাদেশ ল’ইয়ার্স কাউন্সিল সিলেটের সভাপতি ও জেলা আইনজীবী সমিতির সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার এডভোকেট আলিম উদ্দিন, ল’ইয়ার্স কাউন্সিল সিলেটের সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট মোহাম্মদ আব্দুর রব, যুগ্ম সম্পাদক এডভোকেট মোহাম্মদ আজিম উদ্দিন, সাংগঠনিক সম্পাদক এডভোকেট মোঃ আব্দুল খালিক, সিনিয়র আইনজীবী এডভোকেট সিরাজুল ইসলাম, এডভোকেট দেলোয়ার হোসেন শামীম, এডভোকেট মাশহুদ আহমদ মহসিন, এডভোকেট আফজল মিয়া তালুকদার, এডভোকেট জুনেদ আহমদ, এডভোকেট দেলোয়ার হোসেন, সিলেট জেলা কর আইনজীবী সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট শফিকুল ইসলাম প্রমূখ।
স্মারকলিপিতে নেতৃবৃন্দ বলেন, আদালতে জিপি হিসেবে যাকে নিয়োগ দেয়া হয়েছে তিনি যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী এবং পিপি হিসেবে যাকে নিয়োগ দেয়া হয়েছি তিনিও যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী এমনকি বিগত বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে তিনি প্রবাসে ছিলেন। এছাড়া নিয়োগপ্রাপ্ত আইনকর্মকর্তাদের তালিকায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন বিরোধী এবং ফ্যাসিবাদের দোসররাও স্থান পেয়েছে। যা খুবই দুঃখনজনক। আদালতের পরিবেশ ও সুষ্টু বিচারকার্য পরিচালনার স্বার্থে উক্ত পিপি ও জিপি তালিকা বাতিল করে আইন পেশায় সৎ, দক্ষ ও যোগ্য ব্যক্তিদের অন্তর্ভুক্ত করে নতুন তালিকা প্রকাশের জোর দাবী জানান তারা।
জিপি-পিপি পদে নিয়োগ পেলেন যারা :
বুধবার রাতে আইন বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের এক আদেশে সিলেটের বিভিন্ন আদালতের ১০৩টি পদে আইনকর্মকর্তা নিয়োগ দেয়া হয়।
সিলেট জেলা ও দায়রা জজ আদালতের সরকারি কৌঁসুলী (জিপি হিসেবে নিয়োগ পান যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক ও গত টানা ৫ বছরেরও বেশী সময় ধরে যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থানরত এডভোকেট শামীম আহমদ সিদ্দিকী। এছাড়া জেলা ও দায়রা জজ আদালতের পিপি হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী এডভোকেট এটিএম ফয়েজ উদ্দিন। বিগত সময়ে তাঁর বিরুদ্ধে ফ্যাসিবাদী সরকারের সাথে আতাঁত ও দলীয় নেতাকর্মীদের আইনী সুবিধা দেয়া থেকে বিরত থাকার অভিযোগ রয়েছে।
এছাড়া মহানগর দায়রা জজ আদালতের পিপি নিয়োগ পেয়েছেন এডভোকেট বদরুল আহমদ চৌধুরী। বিভাগীয় বিশেষ জজ আদালতের পিপি হয়েছে এডভোকেট হাসান আহমদ পাটোয়ারী রিপন। সন্ত্রাস বিরোধী বিশেষ ট্রাইব্যুনালের পিপি নিয়োগ পেয়েছেন এডভোকেট শাহ আশরাফুল ইসলাম আশরাফ। মানবপাচার অপরাধ দমন ট্রাইব্যুনালের স্পেশাল পিপি হয়েছেন এডভোকেট গিয়াস উদ্দিন চৌধুরী। নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের পিপি হয়েছেন এডভোকেট এম. মজিবুর রহমান মজিব। দ্রুতবিচার ট্রাইব্যুনালের পিপি হয়েছেন এডভোকেট আবুল হোসেন। সাইবার ট্রাইব্যুনালের পিপির দায়িত্ব পেয়েছেন এডভোকেট মো. এজাজ উদ্দিন। জননিরাপত্তা বিঘœকারী অপরাধ দমন ট্রাইব্যুনালের পিপি হয়েছেন এডভোকেট মো. মুহিবুর রহমান।
অতিরিক্ত সরকারী কৌঁসুলী (জেলা ও দায়রা জজ আদালত):
সিলেট জেলা ও দায়রা জজ আদালতে অতিরিক্ত সরকারি কৌঁসুলী হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন এডভোকেট মো. তানভির আক্তার খান, এডভোকেট মো. জাফর ইকবাল তারেক, এডভোকেট মো. আবদুর রহমান, এডভোকেট মো. রেজওয়ান আহমদ চৌধুরী, এডভোকেট মো. তাজ রিহান জামান, এডভোকেট মো. আবুল ফজল, এডভোকেট মো. রব নেওয়াজ রানা ও এডভোকেট মো. নাজমুল হুদা।
সহকারী সরকারী কৌঁসুলী (জেলা ও দায়রা জজ আদালত):
জেলা ও দায়রা জজ আদালতে সহকারী পিপি হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন এডভোকেট সৈয়দ খালেদ হোসেন মাহতাব, এডভোকেট মো. সালাম উদ্দিন, এডভোকেট মো. শাহরিয়ার উজ্জামান, এডভোকেট মো. শামীম আহমদ, এডভোকেট মাহবুবুর রহমান, এডভোকেট মো. মহিদুল হক, এডভোকেট জামিনুল ইসলাম জামি, এডভোকেট মো. ফখরুজ্জামান, এডভোকেট রুহিনা বেগম, এডভোকেট হাবিব আহমদ, এডভোকেট মো. মোজাক্কির হোসেন, এডভোকেট মলয় কান্তি পাল ও এডভোকেট মো. নাজমুল হুদা।
অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর (জেলা ও দায়রা জজ আদালত):
জেলা ও দায়রা জজ আদালতে অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন- এডভোকেট দেওয়ান মিনহাজ গাজী, এডভোকেট মো. শাহরিয়া উজ জামান পলাশ, এডভোকেট আশিক উদ্দিন, এডভোকেট মো. কামাল হোসেন, এডভোকেট আনোয়ার হোসেন, এডভোকেট মো. আবু তাহের, এডভোকেট মো. খালেদ আহমদ জোবায়ের, এডভোকেট আল আসলাম মুমিন, এডভোকেট মো. মামুন আহমদ (রিপন), এডভোকেট ইকবাল আহমদ, এডভোকেট মো. এখলাছুর রহমান, এডভোকেট মো. জালাল উদ্দিন, এডভোকেট মো. আনছারুজ্জামান, এডভোকেট মো. মুজিবুর রহমান মুজিব, এডভোকেট মো. ছমির উদ্দিন, এডভোকেট মো. শফিউল আলম, এডভোকেট মোস্তাক আহমদ ও এডভোকেট মো. আলীম উদ্দিন।
সহকারী পাবলিক প্রসিকিউটর (জেলা ও দায়রা জজ আদালত):
জেলা ও দায়রা জজ আদালতে সহকারী পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন- এডভোকেট মো. ফখরুল হক, এডভোকেট নজরুল ইসলাম, এডভোকেট মো. শফিকুল ইসলাম সবুজ, এডভোকেট মো. আবদুল মুকিত, এডভোকেট মো. সুহেল মিয়া, এডভোকেট মো. লিয়াকত আলী, এডভোকেট মো. ইকবাল হোসেন, এডভোকেট মো. খালেদ হোসেন, এডভোকেট মো. ইস্রাফিল আলী, এডভোকেট মোবারক হোসেন, এডভোকেট মো. শাহজাহান সিদ্দিকী, এডভোকেট গোলাম রসুল সুমেল, এডভোকেট মো. বদরুল আলম সিপন, এডভোকেট মো. বোরহান উদ্দিন খন্দকার, এডভোকেট মো. মির্জা হোসেন, এডভোকেট মো. নাজমুল হোসেন, এডভোকেট নাদিরা আক্তার চৌধুরী, এডভোকেট নজরুল ইসলাম, এডভোকেট মো. তারেক আহমদ, এডভোকেট মো. রবিউল ইসলাম, এডভোকেট মো. জুনেদ আহমদ, এডভোকেট মো. মোজাম্মিল আলী, এডভোকেট মো. রহমত আলী, এডভোকেট ইয়াছিন খান, এডভোকেট মো. নাজমুল ইসলাম, এডভোকেট সালেহ আহমদ, এডভোকেট আমিনুল ইসলাম চৌধুরী, এডভোকেট কাজী আতিকুল হক, এডভোকেট সাদেক আহমদ, এডভোকেট মো. ময়নুল ইসলাম, মো. আবদুল গফ্ফার, এডভোকেট মো. আফজল মিয়া তালূকদার, এডভোকেট খায়রুল আলম, এডভোকেট মো. মোস্তাফিজুর রহমান ও এডভোকেট মো. আবদুল আহাদ সিদ্দিকী।
অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর (মহানগর দায়রা জজ আদালত):
মহানগর দায়রা জজ আদালতে অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন- এডভোকেট জোহরা জেসমিন, এডভোকেট মো. মুমিনুল ইসলাম মুমিন, এডভোকেট আহমদ ওবায়দুর রহমান ফাহমী, এডভোকেট আবদুল মুকিত অপি, এডভোকেট এফএইচএম সাজেদুল ইসলাম সজিব, এডভোকেট আবু ফাহাদ ও এডভোকেট মো. সাঈদ আহমদ।
সহকারী পাবলিক প্রসিকিউটর (মহানগর দায়রা জজ আদালত):
মহানগর দায়রা জজ আদালতে সহকারী পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন এডভোকেট মিজানুর রহমান চৌধুরী।
সহকারী পাবলিক প্রসিকিউটর (চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত):
চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে সহকারী পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন- এডভোকেট নজরুল ইসলাম, এডভোকেট মো. আলী হায়দার ফারুক, এডভোকেট মো. ওয়াহিদুর রহমান, এডভোকেট আবদুর রাজ্জাক খান রাজ, এডভোকেট সৈয়দ ইয়াসির আরাফাত, এডভোকেট মো. খুরশেদ আলম, এডভোকেট মোছা. সেবা বেগম, এডভোকেট মনজুর এলাহী সামী, এডভোকেট মো. আবদুল হালিম রায়হান, এডভোকেট সুদীপ বৈদ্য ও এডভোকেট সৈয়দা তাহমিনা রহমান।
এদিতে শতাধিক আইনকর্মকর্তার নিয়োগের মাধ্যমে সিলেটের আদালতে মামলা নিষ্পত্তিতে গতির সঞ্চার হবে বলে মনে করছেন আইনজীবী ও বিচারপ্রার্থীগণ। আদালত সূত্রে জানা গেছে, সিলেটের সিলেট জেলা ও দায়রা জজের অধীন ২২টি আদালতে সাড়ে ২৮ হাজার মামলা রয়েছে। এছাড়া জেলা ও মহানগরের ৬০টি আদালতে বিচারাধীন মামলার সংখ্যা দাঁড়ায় লাখের মতো।